পৃষ্ঠাসমূহ

বৃহস্পতিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১২

শিরোনামহীন




৬১
জানালা গলে চাঁদের আলো খেলছে আমার ঘরে
আমার এ মন রয়েছে শুধু তোমার কাছে পড়ে।

৬০
পাগলীরে তোর মনের কথা বুঝি আমি বুঝি
ভালোবাসার পরশ দিতে খুঁজি তোরে খুঁজি

৫৯
ফেসবুক, সেতো অলৌকিক নয়
প্রযুক্তির সে দান,
দূরের মানুষ কাছে আনে
মিটায় প্রাণের টান

৫৮
হৃদয়ে আমার মায়ার সাগর,
পাথরে ফোটাই ফুল
ফুল সে আমায় দেয়না সুবাস
(বলে) সকলই আমার ভুল।।

৫৭
যা রে পাখি উড়ে যা
পারিস যত দূরে যা
একবার এসে ঘুরে যা
এই দেহটা পুড়ে যা

৫৬
কেরোসিনের আগুনে
লাভ আর ক্ষতি না গুনে
পুড়ব আজি ভালোবাসার খ্যাতা
বলবি কি তুই আমারে
দিলাম পাখিজামারে
তবু কেন তুই আমার উপর চ্যাতা

৫৫
ভালোবাসার মূল্য আমার কখনো তুই দিলি না
থাকলি দূরে একটি বারও আমার খবর নিলি না
বলতো আমায় কখনো কি আপন আমার ছিলি না
থাক্ দূরে থাক ডাকবোনা আর এসব এখন গিলি না



৫৪

ঈদের খুশি ছড়াক আজি সকল প্রাণের মাঝে,
হেসে বলো ঈদমোবারক সকাল-দুপুর-সাঁঝে।

৫৩
যেখানে তোমার পথের শেষ, সামনে চোরা গলি;
সেখানে আমার শুরু, এসো একসাথে পথ চলি।

৫২
লক্ষ টাকায় যায়না কেনা তোমার মুখের হাসি,
তোমার ঠোঁটে হাসি আমি দেখতে ভালবাসি।

৫১
তুমি আমায় হাসাও আবার তুমিই আমায় কাঁদাও,
কালো মেঘে মনটা ঢাকে ক্ষনিক পরে সাদাও।

৫০
কষ্টেরা সব যখন তখন মেলছে তাদের ডানা,
সুখ পাখিটা আসবে কবে নেই যে আমার জানা।

৪৯
যার ছবিটি আঁকা আছে বুকের ভিতর পিঞ্জরে,
সে আমারে বুঝলনাতো বাঁধল আমায় জিঞ্জরে।

৪৮
তোমার নামের মান রাখিনি আমি মুসলমান,
"সত্য পথে চলো"- ছিল তোমার আহ্বান
সবই আমার লোক দেখানো- তোমায় মহব্বত,
রোজ হাশরে যেওনা ছেড়ে ওগো মোহাম্মদ

৪৭
আচম্‌কা এক ঝড় উঠেছে দুলছে তোমার খেয়া,
ওগো বন্ধু নৌকা ভিড়াও ডাকছে শোন দেয়া।

৪৬
কষ্টেরা সব মেলেছে পাখা স্বপ্ন-ভাঙ্গা অন্তরে,
ছিড়ছে যেবা বাঁধনখানি মানুষ-মারা যন্তরে।

৪৫
ভালোবাসা নয়তো খেলা নয়তো হেলাফেলা,
নির্দোষেরে কাঁদালে তোমায় হিসেব দিতে হবে ম্যালা।

৪৪
দিনে দিনে ক্ষত গুলো যাচ্ছে কেবল বেড়ে,
সারাবে ওগো অন্তর্যামী যাদুর কাঠি নেড়ে?

৪৩
ফেলে আসা কষ্টগুলো দূরে সরিয়ে রাখো,
নতুন বছর নতুন সূর্য নতুন স্বপ্ন আঁকো।

৪২
হাত বাড়িয়ে ডাকছি তোমায় আর থেকোনা দূরে
নানান রঙে সাজাবো তোমায় গাইব সুরে সুরে।।

৪১
তোমার মোহন বীণার সুরে আমার প্রাণ আনচান করে,
বাগেশ্রীর কান্না যেন অঝোর ধারায় ঝরে।

৪০
একলা বসে চোখের পানি ফেলিস কাহার তরে?
যে গিয়েছে জানিস কখনো করেনি আপন তোরে।

৩৯
কোথায় তুমি সুখ খুঁজিছ অন্ধকারে বসি?
হাজারো সুখের মেলা বসেছে দেখবে চল আসি।

৩৮
যখন তোমার অশ্রু ঝরে কষ্টে ভরে মন,
আমায় পাবে পাশে তোমার সবচে আপনজন।

৩৭
তুমি আমার আসলে কাছে আত্মহারা হয় যে মন,
লেবেনচুস আর খেলনা পেলে শিশু হাসে ঠিক যেমন।
তোমার চোখের দৃষ্টিতে গো হৃদয় আমার হয় যে খুন,
মনো-বীণায় বাজতে থাকে নতুন রাগের নতুন ধুন।


৩৬
এক সমুদ্র ভালোবাসা নিয়ে রয়েছি আমি দাঁড়িয়ে,
তুমি আমায় ডাকলেনাতো বাহু দুখান বাড়িয়ে।

৩৫
অগোচরে অশ্রু আমার ঝরে কপোল বেয়ে,
আর কতোকাল থাকব বলো তোমার পথ চেয়ে?

৩৪
কত ভালবাসি তোমায় পারিনা তা বলতে,
জানিনাতো পারবো কিনা হাত ধরে পথ চলতে।

৩৩
ভুলে ভরা জীবনে ভুলের বাড়িওনা মাত্রা,
শুধরে নিয়ে ভ্রান্তি করো নতুন পথে যাত্রা।

৩২
ছাই ফেলতে ভাঙ্গা কুলা হতে আমি চাইনা,
অবহেলা পেতে ভালবেসে আমি যাইনা।

৩১
তোমার ব্যথায় কাঁদে আমার অবুঝ পাগল মন,
এমনি করেই কাঁদে বুঝি সকল প্রেমিক জন।

৩০
একটি তরী পাল তুলেছে তোমার বুকের মাঝে,
তোমার হাসি দেখতে যে চাই সকাল-দুপুর-সাঁঝে।


২৯.
তোমার মনের ফুলদানীতে কী ফুল সে শোভা পায়?
কাননে কাননে খুঁজিয়া বেড়াই দিতে তারে তব পায়।

২৮.
আমায় তুমি বলছো পাগল খানিক পাগলামীতে,
এমন একটি পাগল খুঁজে পাবেনা ধরনীতে।

২৭.
ধনী-গরীবে নেই ভেদাভেদ শোন স্বর্গীয় বাণী,
বনের পশু নয়তো মনের পশু দাও কোরবানী।

২৬.
ঈদের খুশি থাকুক তোমার সারাটি বছর জুড়ে,
হাত বাড়ালেই কাছে পাবে নইতো আমি দূরে।

২৫.
তোমার ঠোটে হাসির ঝিলিক থাকুক সারা বেলা
সুখের পুলক তোমার সাথে করুক কেবল খেলা।।

২৪.
যে তোমারে চিনলনাতো করল অপমান,
কেন তার তরে মরছ তুমি, ফেলছ অশ্রু-বান?


২৩.
তোমার মুখে হাসি ফোটার দিন যদি দেয় হাতছানি,
তবে তাই হোক যদি প্রয়োজন আমায় দিয়ে কোরবানী।


২২.

দুখের ঝড়ের ঝাপ্টা যখন আঘাত হানে অন্তরে,

বন্ধু তুমি থেকো পাশে ছুঁয়ে যেয়ো মন্তরে।



২১.

আমার বুকের কষ্ট কভু তোমরা বুঝতে চাওনি,

ভালবেসে হাত বাড়িয়ে কাছে টেনে নাওনি।

ভুল বুঝে অভিমানে গেছ দুরে সরে,

অবহেলায় অগোচরে রয়েছি আমি পড়ে।



২০.

আসবে বলে ক্ষণ গুনেছি

তুমি তো আর এলে না।

তোমায় দেখে প্রাণ জুরাবে

দেখা দিয়ে গেলে না।।

১৯.
পূর্ণিমার ওই চাঁদ যদি গো
নাইবা ওঠে আকাশে,
তোমায় দেখে রাত কাটাবো
ভালবাসার প্রকাশে।

পূর্ণিমার ওই চাঁদ যদি গো
নাইবা ওঠে গগনে,
তোমায় দেখে রাত কাটাবো
ডাকুক দেয়া সঘনে।
১৮.
শুয়ে-বসে টিভি দেখে
কাটবে ঈদের ছুটিটা।
মিস্ করবো ফেসবুকে খুব
তোমার-আমার জুটিটা।।

১৭.
তোমার দুখের দিনগুলোতে
রব যদি হয় অন্ধ,
জেনো তুমি নও একেলা
আমি আছি বন্ধু।

১৬.
চম্‌কে দিয়ে রাত বিরেতে যখন তুমি ডাকো,
হৃদয় গগন মাঝে খুশির আল্পনা এক আঁকো।
হরেক কথার মাঝে আবার চুপ‌টি করে থাকো,
ছল্ করে কোন গোপন কথায় মুখটি তোমার ঢাকো?


১৫.
বর্তন আত উন্দাল যাইরে
উঠান ভরা প্যাঁক,
আছাড় খাইয়া কান্দস কেনে
কইছি আগে দ্যাখ।।

১৪.
মন চাহে তোমায় ছিনিয়ে আনি
ফুঁড়ে অন্তরীক্ষ,
তুমি যে ছিলে ছায়া হয়ে মোর
বিশাল বটবৃক্ষ।।

১৩.
বনের মোষের পালগুলো রোজ
রাখছে আমায় ব্যস্ত।
তবুও তো ভাই দিনগুলো ঠিক
কাটছে আমার বেশ্‌তো।।

১২.
ধর্ম নিয়ে অধর্ম সব
হচ্ছে দিনে ও রাতে।
কে বলেছে ধর্ম আমার
সঁপেছি ওদের হাতে?

১১.
কান্না বিহীন ভালবাসা অশ্রু বিহীন প্রেম
প্রাণহীন এক ধরনীতে ছবি বিহীন ফ্রেম।।

১০.
জনগন পাচ্ছে সাজা
কোন জনমের পাপের?
ভাবখানা তো এমন, যেন
দেশটা ওদের বাপের

৯.
হাড় কাঁপছে ঠক্‌ঠকাঠক্‌
কন্‌কনে হিম বাতাস,
একবারো কি ভাবছি কথা,
পথেই যাদের বাস?

৮.
বেথলেহেমে জন্মেছিল
আশ্চর্য এক শিশু,
মানবজাতীর মুক্তিদাতা
সদাপ্রভু যীশু

৭.
বিধাতা তোমার শক্তি বড়,
খেলো নিঠুর খেলা
আঘাত সকলই সইতে পারি,
সয়না যে অবহেলা।।

৬.
বাজাও হে গুণী! রুদ্র-বীণা
মালকোষেরই বন্দে,
পাখওয়াজ তার বাজবে সাথে
একতালেরই ছন্দে

৫.
আমি মুছে দিই চোখের পানি
                     অবিরাম অকাতরে,
কে ঘুচাইবে মোর অশ্রু-খানি
                           উন্মুক্ত অন্তরে?

৪.
নবজাতকের রক্তে সিক্ত হচ্ছে আরব গাজা
বলতে পারো দুধ-শিশুরা পাচ্ছে কিসের সাজা?
উদয়াস্ত এদিক সেদিক ছুট্ছে গোলা তাজা,
সব দেখেও নিশ্চুপ আছে কোন্ সে মহারাজা?

৩.
ভয় কি আমার বাঁচবো আমি
উচ্চ করে শির,
প্রতিবাদে যে যায়না দমি
সেই তো আসল বীর।

২.
না পাওয়ার বেদনা থাকুক,
না হোক সুখের নিদ;
হাসি মুখে পড়বো নামাজ,
ঈদ মোবারক, ঈদ

১.
বাঁচার জন্য খাঁচা? নহে -
এ তো মৃত্যু-ফাঁদ,
প্রলয় এ'লে সম্মুখে তোর
করবি আর্তনাদ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন